এক নজরে অতিবেগুনী রশ্মি
________________________
অতিবেগুনী রশ্মি এক ধরনের তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ যার তরঙ্গদৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোর চেয়ে ছোট এবং রঞ্জন
রশ্মির চেয়ে বড়।
এই রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য ১×১০^-৭মিটার থেকে ৪×১০^-৭ মিটার এবং শক্তি ৩ ইলেকট্রন-ভোল্ট থেকে ১২৪ থেকে ইলেকট্রন-ভোল্ট।
অতিবেগুনী রশ্মির ব্যবহার
__________________________________
তরঙ্গদৈর্ঘ্য
অনুসারে
Ø ২.৩×১০^-৭-৪×১০^-৭মিটার: ____
আলোক সম্বন্ধীয় সেন্সর, বিভিন্ন
যন্ত্রপাতি তৈরী্তে।
Ø ২.৩×১০^-৭ -৩.৬৫×১০^-৭মিটার: ____ UV-পরিচয়পত্র, বারকোড, লেবেল সনাক্তকরণ।
Ø ২.৪×১০^-৭ -২.৮×১০^-৭মিটার: ____
জীবাণুনিরোধ, জিনিসপত্রের
আবরণ এবং পানির পরিশোধন (সবোচ্চ ডিএনএ পরিশোষণ হয় ২.৬০×১০^-৭ মিটার)।
Ø ২.৫×১০^-৭ -৩×১০^-৭মিটার: ____
ফরেন্সিক বিশ্লেষণ, মাদক
সনাক্তকরণ।
Ø ২.-৭×১০^-৭ -৩×১০^-৭মিটার: ____
প্রোটিন বিশ্লেষণ, ডিএনএ সংশ্লেষন, ঔষধ আবিষ্কার।
Ø ২.৮×১০^-৭ -৪×১০^-৭মিটার: ____
কোষের চিকিৎসা-শাস্ত্রগত ইমেজিং।
Ø ৩×১০^-৭ -৩.৬×১০^-৭মিটার: ____
পলিমারের সংস্কার এবং মুদ্রণযন্ত্রের কালি।
Ø ৩×১০^-৭ -৩.২×১০^-৭মিটার: ____আলোক
নিরাময় চিকিৎসা।
Ø ৩.৫×১০^-৭ -৩.-৭×১০^-৭মিটার: ____
পোকা আকৃষ্ট করতে (মাছি ৩.৬৫×১০^-৭ মিটার আলোতে সর্বাপেক্ষা আকর্ষিত হয়)।